কুরআনে কেন নাস্তিক ,হিন্দু,বৌদ্ধ ধর্মের কথা উল্লেখ নেই??
জবাবঃ আপনার জ্ঞান তো এই পোস্ট দেখেই বুঝে ফেলেছি, যে আপনি কতটা অজ্ঞ। কোরআনে এ সম্পর্কে স্পষ্ট আলোচনা আছে। তবে কুরআন মুলনীতির আলোকে বর্ণনা করেছেন । কারণ যদি আল্লাহ ধর্মের নাম ধরে ধরে বলতেন? তাহলে কুরআন এতো বড় হতো? যে কুরআনের জন্য আলাদা এক বিগা করে প্রতিটি মানুষের জমির প্রয়োজন হতো তাই আল্লাহ মুলনীতি দিয়েছেন। যার আলো কে বুঝা যাবে কারা হিন্দু কারা বৌদ্ধ। কারা নাস্তিক। মুলনীতি বলার আরো একটা কারণ হলো অদূর ভবিষ্যতে আরো এমন হাজার মতবাদ সৃষ্টি হবে।
তাই মুলনীতি উল্লেখ করাই যুক্তিসম্মত।
এবার আসুন আমরা দেখি।
পৃথিবীর সমস্ত মানুষ দুই ভাগে বিভক্ত
১. আস্তিক
২. নাস্তিক
আস্তিক দুই প্রকার
৩. মুসলিমঃ-স্রষ্টা র সাথে অংশিদারী স্থাপন করে না ? মূর্তি পুঁজা করে না।
৪. অমুসলিমঃ হিন্দু ,বৌদ্ধ সহ যারা স্রষ্টার সাথে অংশিদারী স্থাপন করে এবং অধিকাংশই মূর্তি পুঁজা করে।
এবার আমরা কুরআন থেকে প্রমাণ নিচ্ছি।
নাস্তিকঃযারা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী না।
তাদের বৈশিষ্ট্য হলো
ক. আমরা সৃষ্টিকর্তা ছাড়া এমনিতেই সৃষ্টি হয়ছি
খ.মরার পরে আমাদের হিসাব নিকাশ কিছু হবে না। আমরা মাটির সাথে মিশে যাবো।
প্রমাণঃ
ক. ২নং সুরার ২৮-২৯ নং আয়াত।
كَيْفَ تَكْفُرُونَ بِاللَّهِ وَكُنتُمْ أَمْوَاتاً فَأَحْيَاكُمْ ثُمَّ يُمِيتُكُمْ ثُمَّ يُحْيِيكُمْ ثُمَّ إِلَيْهِ تُرْجَعُونَ
কেমন করে তোমরা আল্লাহকে অস্বীকার করো? (ব্যাপারে কুফরী অবলম্বন করছ?) অথচ তোমরা ছিলে নিষ্প্রাণ। অতঃপর তিনিই তোমাদেরকে প্রাণ দান করেছেন, আবার মৃত্যু দান করবেন। পুনরায় তোমাদেরকে জীবনদান করবেন। অতঃপর তারই প্রতি প্রত্যাবর্তন করবে।
How can ye reject the faith in Allah.- seeing that ye were without life, and He gave you life; then will He cause you to die, and will again bring you to life; and again to Him will ye return.
هُوَ الَّذِي خَلَقَ لَكُم مَّا فِي الأَرْضِ جَمِيعاً ثُمَّ اسْتَوَى إِلَى السَّمَاء فَسَوَّاهُنَّ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ وَهُوَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ
তিনিই সে সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য যা কিছু জমীনে রয়েছে সে সমস্ত। তারপর তিনি মনোসংযোগ করেছেন আকাশের প্রতি। বস্তুতঃ তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে অবহিত।
It is He Who hath created for you all things that are on earth; Moreover His design comprehended the heavens, for He gave order and perfection to the seven firmaments; and of all things He hath perfect knowledge
এ সম্পর্কে আরো আয়াত
# সুরা নিসা ১৫৩ আয়াত
# সুরা বাকারা ৫৫নং আয়াত
ইত্যাদি
খ. ২৩নং সুরার ৮৩ নং আয়াত
قَالُوا أَئِذَا مِتْنَا وَكُنَّا تُرَابًا وَعِظَامًا أَئِنَّا لَمَبْعُوثُونَ
তারা বলেঃ যখন আমরা মরে যাব এবং মৃত্তিকা ও অস্থিতে পরিণত হব, তখনও কি আমরা পুনরুত্থিত হব ?
They say: \"What! when we die and become dust and bones, could we really be raised up again?
এ সম্পর্কে আরো আয়াত
# সুরা সফ্ফাত ২৩নং
#সুরা সফফাত ৫৩ নং
# সুরা ক্বফ ৩নং
#সুরা ওয়াকিয়া ৪৭ নং
ইত্যাদি
অমুসলিমঃ- এদের মধ্যে আছে অসংখ্য দল উল্লেখযোগ্য। হিন্দু, বৌদ্ধ,
এদের বৈশিষ্ট্য।
ক. মূর্তি পূজা । কুরআনের তার অসারতার বর্ণনা।
খ.স্রষ্টার সহিত অংশীদার স্থাপন ।
কুরআনে তার ক্ষতির বর্ণনা
ক.
# ২৯ নং সুরার ১৭ নং আয়াত
إِنَّمَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِ اللَّهِ أَوْثَانًا وَتَخْلُقُونَ إِفْكًا إِنَّ الَّذِينَ تَعْبُدُونَ مِن دُونِ اللَّهِ لَا يَمْلِكُونَ لَكُمْ رِزْقًا فَابْتَغُوا عِندَ اللَّهِ الرِّزْقَ وَاعْبُدُوهُ وَاشْكُرُوا لَهُ إِلَيْهِ تُرْجَعُونَ
তোমরা তো আল্লাহর পরিবর্তে কেবল প্রতিমারই পূজা করছ এবং মিথ্যা উদ্ভাবন করছ। তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের এবাদত করছ, তারা তোমাদের রিযিকের মালিক নয়। কাজেই আল্লাহর কাছে রিযিক তালাশ কর, তাঁর এবাদত কর এবং তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। তাঁরই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
\"For ye do worship idols besides Allah, and ye invent falsehood. The things that ye worship besides Allah have no power to give you sustenance: then seek ye sustenance from Allah, serve Him, and be grateful to Him: to Him will be your return
#২২নং সুরার ৭৩নং আয়াত
يَا أَيُّهَا النَّاسُ ضُرِبَ مَثَلٌ فَاسْتَمِعُوا لَهُ إِنَّ الَّذِينَ تَدْعُونَ مِن دُونِ اللَّهِ لَن يَخْلُقُوا ذُبَابًا وَلَوِ اجْتَمَعُوا لَهُ وَإِن يَسْلُبْهُمُ الذُّبَابُ شَيْئًا لَّا يَسْتَنقِذُوهُ مِنْهُ ضَعُفَ الطَّالِبُ وَالْمَطْلُوبُ
হে লোক সকল! একটি উপমা বর্ণনা করা হলো, অতএব তোমরা তা মনোযোগ দিয়ে শোন; তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের পূজা কর, তারা কখনও একটি মাছি সৃষ্টি করতে পারবে না, যদিও তারা সকলে একত্রিত হয়। আর মাছি যদি তাদের কাছ থেকে কোন কিছু ছিনিয়ে নেয়, তবে তারা তার কাছ থেকে তা উদ্ধার করতে পারবে না, প্রার্থনাকারী ও যার কাছে প্রার্থনা করা হয়, উভয়েই শক্তিহীন।
O men! Here is a parable set forth! listen to it! Those on whom, besides Allah, ye call, cannot create (even) a fly, if they all met together for the purpose! and if the fly should snatch away anything from them, they would have no power to release it from the fly. Feeble are those who petition and those whom they petition
# ১২ নং সুরার ৪০ নং আয়াত
مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِ إِلاَّ أَسْمَاء سَمَّيْتُمُوهَا
أَنتُمْ وَآبَآؤُكُم مَّا أَنزَلَ اللّهُ بِهَا مِن سُلْطَانٍ إِنِ
الْحُكْمُ إِلاَّ لِلّهِ أَمَرَ أَلاَّ تَعْبُدُواْ إِلاَّ إِيَّاهُ ذَلِكَ
الدِّينُ الْقَيِّمُ وَلَـكِنَّ أَكْثَرَ النَّاسِ لاَ يَعْلَمُونَ
তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে নিছক কতগুলো নামের এবাদত কর, সেগুলো তোমরা এবং তোমাদের বাপ-দাদারা সাব্যস্ত করে নিয়েছে। আল্লাহ এদের কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি। আল্লাহ ছাড়া কারও বিধান দেবার ক্ষমতা নেই। তিনি আদেশ দিয়েছেন যে, তিনি ব্যতীত অন্য কারও এবাদত করো না। এটাই সরল পথ। কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানে না।
\"If not Him, ye worship nothing but names which ye have named,- ye and your fathers,- for which Allah hath sent down no authority: the command is for none but Allah. He hath commanded that ye worship none but Him: that is the right religion, but most men understand not...
খ. সুরা নিসা ৪৮ নং আয়াত
إِنَّ اللّهَ لاَ يَغْفِرُ أَن يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَلِكَ لِمَن يَشَاء وَمَن يُشْرِكْ بِاللّهِ فَقَدِ افْتَرَى إِثْمًا عَظِيمًا
নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে লোক তাঁর সাথে শরীক করে। তিনি ক্ষমা করেন এর নিম্ন পর্যায়ের পাপ, যার জন্য তিনি ইচ্ছা করেন। আর যে লোক অংশীদার সাব্যস্ত করল আল্লাহর সাথে, সে যেন অপবাদ আরোপ করল।
Allah forgiveth not that partners should be set up with Him; but He forgiveth anything else, to whom He pleaseth; to set up partners with Allah is to devise a sin Most heinous indeed
এ সম্পর্কে কুরআনে আরো বলা আছে
# ৫নং সুরার ৭২ নং আয়াত
# ২৫ নং সুরার ৪৪ নং আয়াত
# ৮নং সুরার ৫৫নং আয়াত
ইত্যাদি।
আশাকরি উত্তরটা পেয়েছেন।
Answered By Karim Khan
জবাবঃ আপনার জ্ঞান তো এই পোস্ট দেখেই বুঝে ফেলেছি, যে আপনি কতটা অজ্ঞ। কোরআনে এ সম্পর্কে স্পষ্ট আলোচনা আছে। তবে কুরআন মুলনীতির আলোকে বর্ণনা করেছেন । কারণ যদি আল্লাহ ধর্মের নাম ধরে ধরে বলতেন? তাহলে কুরআন এতো বড় হতো? যে কুরআনের জন্য আলাদা এক বিগা করে প্রতিটি মানুষের জমির প্রয়োজন হতো তাই আল্লাহ মুলনীতি দিয়েছেন। যার আলো কে বুঝা যাবে কারা হিন্দু কারা বৌদ্ধ। কারা নাস্তিক। মুলনীতি বলার আরো একটা কারণ হলো অদূর ভবিষ্যতে আরো এমন হাজার মতবাদ সৃষ্টি হবে।
তাই মুলনীতি উল্লেখ করাই যুক্তিসম্মত।
এবার আসুন আমরা দেখি।
পৃথিবীর সমস্ত মানুষ দুই ভাগে বিভক্ত
১. আস্তিক
২. নাস্তিক
আস্তিক দুই প্রকার
৩. মুসলিমঃ-স্রষ্টা
৪. অমুসলিমঃ হিন্দু ,বৌদ্ধ সহ যারা স্রষ্টার সাথে অংশিদারী স্থাপন করে এবং অধিকাংশই মূর্তি পুঁজা করে।
এবার আমরা কুরআন থেকে প্রমাণ নিচ্ছি।
নাস্তিকঃযারা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী না।
তাদের বৈশিষ্ট্য হলো
ক. আমরা সৃষ্টিকর্তা ছাড়া এমনিতেই সৃষ্টি হয়ছি
খ.মরার পরে আমাদের হিসাব নিকাশ কিছু হবে না। আমরা মাটির সাথে মিশে যাবো।
প্রমাণঃ
ক. ২নং সুরার ২৮-২৯ নং আয়াত।
كَيْفَ تَكْفُرُونَ بِاللَّهِ وَكُنتُمْ أَمْوَاتاً فَأَحْيَاكُمْ ثُمَّ يُمِيتُكُمْ ثُمَّ يُحْيِيكُمْ ثُمَّ إِلَيْهِ تُرْجَعُونَ
কেমন করে তোমরা আল্লাহকে অস্বীকার করো? (ব্যাপারে কুফরী অবলম্বন করছ?) অথচ তোমরা ছিলে নিষ্প্রাণ। অতঃপর তিনিই তোমাদেরকে প্রাণ দান করেছেন, আবার মৃত্যু দান করবেন। পুনরায় তোমাদেরকে জীবনদান করবেন। অতঃপর তারই প্রতি প্রত্যাবর্তন করবে।
How can ye reject the faith in Allah.- seeing that ye were without life, and He gave you life; then will He cause you to die, and will again bring you to life; and again to Him will ye return.
هُوَ الَّذِي خَلَقَ لَكُم مَّا فِي الأَرْضِ جَمِيعاً ثُمَّ اسْتَوَى إِلَى السَّمَاء فَسَوَّاهُنَّ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ وَهُوَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ
তিনিই সে সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের জন্য যা কিছু জমীনে রয়েছে সে সমস্ত। তারপর তিনি মনোসংযোগ করেছেন আকাশের প্রতি। বস্তুতঃ তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে অবহিত।
It is He Who hath created for you all things that are on earth; Moreover His design comprehended the heavens, for He gave order and perfection to the seven firmaments; and of all things He hath perfect knowledge
এ সম্পর্কে আরো আয়াত
# সুরা নিসা ১৫৩ আয়াত
# সুরা বাকারা ৫৫নং আয়াত
ইত্যাদি
খ. ২৩নং সুরার ৮৩ নং আয়াত
قَالُوا أَئِذَا مِتْنَا وَكُنَّا تُرَابًا وَعِظَامًا أَئِنَّا لَمَبْعُوثُونَ
তারা বলেঃ যখন আমরা মরে যাব এবং মৃত্তিকা ও অস্থিতে পরিণত হব, তখনও কি আমরা পুনরুত্থিত হব ?
They say: \"What! when we die and become dust and bones, could we really be raised up again?
এ সম্পর্কে আরো আয়াত
# সুরা সফ্ফাত ২৩নং
#সুরা সফফাত ৫৩ নং
# সুরা ক্বফ ৩নং
#সুরা ওয়াকিয়া ৪৭ নং
ইত্যাদি
অমুসলিমঃ- এদের মধ্যে আছে অসংখ্য দল উল্লেখযোগ্য। হিন্দু, বৌদ্ধ,
এদের বৈশিষ্ট্য।
ক. মূর্তি পূজা । কুরআনের তার অসারতার বর্ণনা।
খ.স্রষ্টার সহিত অংশীদার স্থাপন ।
কুরআনে তার ক্ষতির বর্ণনা
ক.
# ২৯ নং সুরার ১৭ নং আয়াত
إِنَّمَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِ اللَّهِ أَوْثَانًا وَتَخْلُقُونَ إِفْكًا إِنَّ الَّذِينَ تَعْبُدُونَ مِن دُونِ اللَّهِ لَا يَمْلِكُونَ لَكُمْ رِزْقًا فَابْتَغُوا عِندَ اللَّهِ الرِّزْقَ وَاعْبُدُوهُ وَاشْكُرُوا لَهُ إِلَيْهِ تُرْجَعُونَ
তোমরা তো আল্লাহর পরিবর্তে কেবল প্রতিমারই পূজা করছ এবং মিথ্যা উদ্ভাবন করছ। তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের এবাদত করছ, তারা তোমাদের রিযিকের মালিক নয়। কাজেই আল্লাহর কাছে রিযিক তালাশ কর, তাঁর এবাদত কর এবং তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। তাঁরই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
\"For ye do worship idols besides Allah, and ye invent falsehood. The things that ye worship besides Allah have no power to give you sustenance: then seek ye sustenance from Allah, serve Him, and be grateful to Him: to Him will be your return
#২২নং সুরার ৭৩নং আয়াত
يَا أَيُّهَا النَّاسُ ضُرِبَ مَثَلٌ فَاسْتَمِعُوا لَهُ إِنَّ الَّذِينَ تَدْعُونَ مِن دُونِ اللَّهِ لَن يَخْلُقُوا ذُبَابًا وَلَوِ اجْتَمَعُوا لَهُ وَإِن يَسْلُبْهُمُ الذُّبَابُ شَيْئًا لَّا يَسْتَنقِذُوهُ مِنْهُ ضَعُفَ الطَّالِبُ وَالْمَطْلُوبُ
হে লোক সকল! একটি উপমা বর্ণনা করা হলো, অতএব তোমরা তা মনোযোগ দিয়ে শোন; তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের পূজা কর, তারা কখনও একটি মাছি সৃষ্টি করতে পারবে না, যদিও তারা সকলে একত্রিত হয়। আর মাছি যদি তাদের কাছ থেকে কোন কিছু ছিনিয়ে নেয়, তবে তারা তার কাছ থেকে তা উদ্ধার করতে পারবে না, প্রার্থনাকারী ও যার কাছে প্রার্থনা করা হয়, উভয়েই শক্তিহীন।
O men! Here is a parable set forth! listen to it! Those on whom, besides Allah, ye call, cannot create (even) a fly, if they all met together for the purpose! and if the fly should snatch away anything from them, they would have no power to release it from the fly. Feeble are those who petition and those whom they petition
# ১২ নং সুরার ৪০ নং আয়াত
مَا تَعْبُدُونَ مِن دُونِهِ إِلاَّ أَسْمَاء سَمَّيْتُمُوهَا
তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে নিছক কতগুলো নামের এবাদত কর, সেগুলো তোমরা এবং তোমাদের বাপ-দাদারা সাব্যস্ত করে নিয়েছে। আল্লাহ এদের কোন প্রমাণ অবতীর্ণ করেননি। আল্লাহ ছাড়া কারও বিধান দেবার ক্ষমতা নেই। তিনি আদেশ দিয়েছেন যে, তিনি ব্যতীত অন্য কারও এবাদত করো না। এটাই সরল পথ। কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানে না।
\"If not Him, ye worship nothing but names which ye have named,- ye and your fathers,- for which Allah hath sent down no authority: the command is for none but Allah. He hath commanded that ye worship none but Him: that is the right religion, but most men understand not...
খ. সুরা নিসা ৪৮ নং আয়াত
إِنَّ اللّهَ لاَ يَغْفِرُ أَن يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَلِكَ لِمَن يَشَاء وَمَن يُشْرِكْ بِاللّهِ فَقَدِ افْتَرَى إِثْمًا عَظِيمًا
নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে লোক তাঁর সাথে শরীক করে। তিনি ক্ষমা করেন এর নিম্ন পর্যায়ের পাপ, যার জন্য তিনি ইচ্ছা করেন। আর যে লোক অংশীদার সাব্যস্ত করল আল্লাহর সাথে, সে যেন অপবাদ আরোপ করল।
Allah forgiveth not that partners should be set up with Him; but He forgiveth anything else, to whom He pleaseth; to set up partners with Allah is to devise a sin Most heinous indeed
এ সম্পর্কে কুরআনে আরো বলা আছে
# ৫নং সুরার ৭২ নং আয়াত
# ২৫ নং সুরার ৪৪ নং আয়াত
# ৮নং সুরার ৫৫নং আয়াত
ইত্যাদি।
আশাকরি উত্তরটা পেয়েছেন।
Answered By Karim Khan
09:36
Share:
0 komentar: