জংগীবাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
★আল্লাহ্তায়ালা
আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহম্মদ (সা.)-কে দুনিয়ার বুকে প্রেরণ করেছেন বিশ্ব
জাহানের রহমতস্বরূপ (রাহমাতুল্লিল আল-আমীন)। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং
মানব কল্যাণই হচ্ছে ইসলামের শাশ্বত সৌন্দর্য ও অন্যতম ভিত্তি।
★বেশ কিছুদিন যাবত কিছু "মুসলিম নামধারী " পাপীস্ঠ জংগীরা ইসলামের নাম ভাংগীয়ে দেশে এবং দেশের বাহিরে, জুলুম অত্যচার, ফেতনা ফাসাদ - সন্ত্রাসী সৃষ্টি করছে এবং নিরীহ মানুষকে (মুসলিম -অমুসলিম) সহ হত্যা করে চলেছে! যার সিংহ ভাগই মুসলিম!!
-মূলত এদের উদ্দেশ্য ইসলামকে ধংষ করা,
এই জংগীরা' মুসলমানদের মসজিদে হামলা করছে।
নামাজরত অবসস্হায় মুসলিম পর্যন্ত এদের হাত থেকে নিস্তার পাচ্ছেনা।
এমনকি কিছুদিন আগে - "নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম" এর
রওজা মুবারকের সামনেও তথা- মদিনা শরীফও বোমা হামলা চালিয়েছে।
মুসলিমদের সবচেয়ে সম্মানিত -পবিত্র 'ক্বাবাগৃহে' বোমা হামলা করার হুমকি পর্যন্ত দিয়েছে।
এসব কর্মকাণ্ড থেকে স্পষ্টয় বুঝা যায় এদের উদ্দেশ্য কি এবং এরা কারা।
★জংগীরা এহেন ঘৃনীত মূলক কাজ করে-
যার ছিটে ফোটাও ইসলামের সাথে সম্পৃক্ত নাই।
তারা নিজেকে হত্যা করে এবং নীরীহ মানুষকে হত্যা করে।
ইসলামে আত্বহত্যা করা জঘন্য অপরাধ, এ প্রসংগে আয়াত-
আর তোমরা নিজেদের হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি দয়ালু। এবং যে কেউ জুলুম করে, অন্যায়ভাবে তা (আত্মহত্যা) করবে, অবশ্যইআমি তাকে অগ্নিদগ্ধ করবো, আল্লাহর পক্ষে তা সহজসাধ্য।'{সূরা আন-নিসা, আয়াত : ২৯-৩০}
★নিরিহ মানুষকে হত্যা -দাংগা হাংগামা সৃষ্টি করা নিষিদ্ধ।
-যে ব্যক্তি কাউকে হত্যা করা কিংবা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করা ছাড়া যে কাউকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। আর যে তাকে বাঁচাল, সে যেন সব মানুষকে বাঁচাল’। {সূরা আল-মায়িদা, আয়াত : ৩২}
-হাদিসে এসেছে..
‘কবীরা গুনাহগুলোর মধ্যে সবচে বড় গুনাহ হলো আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা, নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা, পিতামাতার অবাধ্য হওয়া এবং মিথ্যা কথা বলা।’ (বুখারী : ৬৮৭১; মুসলিম : ৮৮)
- মুমিন তার দীনের ব্যাপারে সর্বদা অবকাশের মধ্যেই থাকে যাবৎ না সে নিষিদ্ধ রক্তপাত ঘটায়।’ [বুখারী : ৬৮৬২]
"অর্থাৎ নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করলে, সে আর মুমিন থাকেনা"
বিদ্রঃ যারা অপরাধী' তাদেরকে রাস্ট্রের আইন শাস্তি দিবে, কোন ব্যক্তির হাতে এই ক্ষমতা ইসলাম দেয়নি।
★ইসলামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্থান নেই: ফিতনা-সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও বিশৃঙ্খলা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্তায়ালা বলেন, ‘ফিতনা বা সন্ত্রাস হত্যার চেয়েও ভয়াবহ’ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৯১)।
- যারা পৃথিবীতে দাঙ্গা, অশান্তি, জনমনে ভীতি, আতঙ্ক ও বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে, তাদের সম্পর্কে ইসলামের স্পষ্ট নির্দেশ হচ্ছে, ‘যারা আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং আল্লাহর জমিনে বিপর্যয় সৃষ্টির অপচেষ্টা করে, তাদের জন্য নির্দিষ্ট শাস্তি হচ্ছে, তাদের হত্যা করা হবে কিংবা তাদের শূলবিদ্ধ করা হবে অথবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত-পা কেটে ফেলা হবে কিংবা দেশ থেকে তাদের নির্বাসিত করা হবে, এ অপমানজনক শাস্তি তাদের দুনিয়ার জীবনের জন্য, তাছাড়া পরকালে তাদের জন্য রয়েছে ভয়াবহ আজাব।’ (সূরা মায়িদা : ৩৩)।
-যে মুসলিম কর্তৃক নিরাপত্তা প্রাপ্ত কোনো অমুসলিমকে হত্যা করবে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না। অথচ তার ঘ্রাণ পাওয়া যায় চল্লিশ বছরের পথের দূরত্ব থেকে’। [বুখারী : ৩১৬৬]
- সাবধান! যদি কোনো মুসলিম কোনো অমুসলিম নাগরিকের ওপর নিপীড়ন চালিয়ে তার অধিকার খর্ব করে, তার ক্ষমতার বাইরে কষ্ট দেয় এবং তার কোনো বস্তু জোরপূর্বক নিয়ে যায়, তাহলে কিয়ামতের দিন আমি তার পক্ষে আল্লাহর দরবারে অভিযোগ উত্থাপন করব।’ [আবূ দাঊদ : ৩০৫২]
কাজেই জংগীবাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
★সম্প্রতি আমাদের ১লক্ষ আলেম লিখিত আকারে ঘোষনা -প্রতিবাদ করেছেন যে কথিত ইসলামি নাম ধারী জংগীবাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
★মূলত পৃথিবীর নানা দেশে যুগে যুগে মানুষ ইসলামের এই সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছে -নিচ্ছে বিশেষ করে ইউরোপসহ পাশ্চাত্য বিশ্বে মুসলমানদের সংস্পর্শে এসে এবং ইসলামের দাওয়াতের ফলে ইসলাম গ্রহণকারীর সংখ্যা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে ইসলাম বিদ্বেষীরা রীতিমতো আতঙ্কিত। সমিক্ষা বলছে ২০৫০ সালে ইসলাম হবে সবচেয়ে বড় ধর্ম! তাই-
ইসলামের দাওয়াতের পথ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র: ইউরোপ ও পশ্চিমা বিশ্বের মানুষকে ইসলামের প্রতি অনুরাগী হওয়ার গতিকে রুদ্ধ করার জন্য ইসলাম বিদ্বেষীরা নানামুখী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও ষড়যন্ত্র করছে।
এবং ইসলামের অপব্যাখ্যা করে ব্রেন ওয়াস করছে-
যেমন -Center For American Progress রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্ম কান্ডের জন্য- এদের মূল কাজ হলো ইসলামের অপব্যাখ্যায়া-মি শগাইড তৈরী করা।
https:// www.americanprog ress.org/ issues/religion/ reports/2011/08/ 26/10165/ fear-inc/
-তাছারা আইএস নামের জংগী সংগঠন' ইহুদিদের সৃষ্টি, তা ইতিমধ্যেই বিশ্ববাসী জেনে গেছে।
এবং সম্প্রতি তা আরেক বার প্রমানিত হয়েছে..
কয়েকদিন আগে ইসারাইলে আইএস বাহেনি সামথিং হামলা করেছিল, পরবর্তিতে আইএস তাদের কাছে ক্ষমা প্রাথনা করেছে!! এবং বলেছে ভুলে হামলা করেছে।
চিন্তা করুন-আইএস আজ পর্যন্ত কারো কাছে খমা চেয়েছে? কত নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করল ক্ষমা চায় নি' কিন্তু ইসরাইলেরর কাছে ক্ষমা চেয়েছে। সুতরাং এ থেকে আবার প্রমানিত হলো আইএস কোন মুসলিন সংগঠন নয়।
http:// www.bd-pratidin. com/ international-ne ws/2017/04/27/ 226985
★কাজেই জংগীরা ইসলামের শত্রু ও মুসলমানদের শত্রু, তথা বিশ্বমানবতার শত্রু। এদেরকে দমন করার জন্য সকলকেই আপন আপন স্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে।
এ দায়িত্ব এককভাবে সরকার বা আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর ছেড়ে দিলে হবে না।
এটি দেশের সকল মানুষের সমস্যা।
কাজেই দেশের-বিশ্বের সকল নাগরিককে এগিয়ে আসতে হবে।
এবং ইসলামের সত্য -সুন্দর সঠিক শিক্ষায় সকলকে শিক্ষিত করতে হবে, যাতে করে জংগীবাদকে সঠিক মনে করে কেউ যেন ভুল ঢুকে না পরে।
"জংগীবাদ নির্মূল হোক এবং ইসলাম সদূর হোক"
সুতরাং- যারা দাংগা -হাংগামা' জংগীকর্ম কান্ন্ড করে চলেছে তাদের আমরা ঘৃনা করি।
এবং তাদেরকে সরল পথে ফিরে আসার আহবান করছি।
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে সঠিক ইসলাম জানার এবং সে মোতাবেক জিবন পরিচালিত করার তৌফীক দান করুক -
এবং এহেন ফেতনা থেকে সমগ্র মুসলিম জাতিকে রক্ষা করুন- আমিন।
Answered By Saddam Hossain Pavel
★আল্লাহ্তায়ালা
★বেশ কিছুদিন যাবত কিছু "মুসলিম নামধারী " পাপীস্ঠ জংগীরা ইসলামের নাম ভাংগীয়ে দেশে এবং দেশের বাহিরে, জুলুম অত্যচার, ফেতনা ফাসাদ - সন্ত্রাসী সৃষ্টি করছে এবং নিরীহ মানুষকে (মুসলিম -অমুসলিম) সহ হত্যা করে চলেছে! যার সিংহ ভাগই মুসলিম!!
-মূলত এদের উদ্দেশ্য ইসলামকে ধংষ করা,
এই জংগীরা' মুসলমানদের মসজিদে হামলা করছে।
নামাজরত অবসস্হায় মুসলিম পর্যন্ত এদের হাত থেকে নিস্তার পাচ্ছেনা।
এমনকি কিছুদিন আগে - "নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম" এর
রওজা মুবারকের সামনেও তথা- মদিনা শরীফও বোমা হামলা চালিয়েছে।
মুসলিমদের সবচেয়ে সম্মানিত -পবিত্র 'ক্বাবাগৃহে' বোমা হামলা করার হুমকি পর্যন্ত দিয়েছে।
এসব কর্মকাণ্ড থেকে স্পষ্টয় বুঝা যায় এদের উদ্দেশ্য কি এবং এরা কারা।
★জংগীরা এহেন ঘৃনীত মূলক কাজ করে-
যার ছিটে ফোটাও ইসলামের সাথে সম্পৃক্ত নাই।
তারা নিজেকে হত্যা করে এবং নীরীহ মানুষকে হত্যা করে।
ইসলামে আত্বহত্যা করা জঘন্য অপরাধ, এ প্রসংগে আয়াত-
আর তোমরা নিজেদের হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি দয়ালু। এবং যে কেউ জুলুম করে, অন্যায়ভাবে তা (আত্মহত্যা) করবে, অবশ্যইআমি তাকে অগ্নিদগ্ধ করবো, আল্লাহর পক্ষে তা সহজসাধ্য।'{সূরা
★নিরিহ মানুষকে হত্যা -দাংগা হাংগামা সৃষ্টি করা নিষিদ্ধ।
-যে ব্যক্তি কাউকে হত্যা করা কিংবা যমীনে ফাসাদ সৃষ্টি করা ছাড়া যে কাউকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। আর যে তাকে বাঁচাল, সে যেন সব মানুষকে বাঁচাল’। {সূরা আল-মায়িদা, আয়াত : ৩২}
-হাদিসে এসেছে..
‘কবীরা গুনাহগুলোর মধ্যে সবচে বড় গুনাহ হলো আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা, নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা, পিতামাতার অবাধ্য হওয়া এবং মিথ্যা কথা বলা।’ (বুখারী : ৬৮৭১; মুসলিম : ৮৮)
- মুমিন তার দীনের ব্যাপারে সর্বদা অবকাশের মধ্যেই থাকে যাবৎ না সে নিষিদ্ধ রক্তপাত ঘটায়।’ [বুখারী : ৬৮৬২]
"অর্থাৎ নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করলে, সে আর মুমিন থাকেনা"
বিদ্রঃ যারা অপরাধী' তাদেরকে রাস্ট্রের আইন শাস্তি দিবে, কোন ব্যক্তির হাতে এই ক্ষমতা ইসলাম দেয়নি।
★ইসলামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্থান নেই: ফিতনা-সন্ত্রাস,
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্তায়ালা বলেন, ‘ফিতনা বা সন্ত্রাস হত্যার চেয়েও ভয়াবহ’ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৯১)।
- যারা পৃথিবীতে দাঙ্গা, অশান্তি, জনমনে ভীতি, আতঙ্ক ও বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে, তাদের সম্পর্কে ইসলামের স্পষ্ট নির্দেশ হচ্ছে, ‘যারা আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং আল্লাহর জমিনে বিপর্যয় সৃষ্টির অপচেষ্টা করে, তাদের জন্য নির্দিষ্ট শাস্তি হচ্ছে, তাদের হত্যা করা হবে কিংবা তাদের শূলবিদ্ধ করা হবে অথবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত-পা কেটে ফেলা হবে কিংবা দেশ থেকে তাদের নির্বাসিত করা হবে, এ অপমানজনক শাস্তি তাদের দুনিয়ার জীবনের জন্য, তাছাড়া পরকালে তাদের জন্য রয়েছে ভয়াবহ আজাব।’ (সূরা মায়িদা : ৩৩)।
-যে মুসলিম কর্তৃক নিরাপত্তা প্রাপ্ত কোনো অমুসলিমকে হত্যা করবে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না। অথচ তার ঘ্রাণ পাওয়া যায় চল্লিশ বছরের পথের দূরত্ব থেকে’। [বুখারী : ৩১৬৬]
- সাবধান! যদি কোনো মুসলিম কোনো অমুসলিম নাগরিকের ওপর নিপীড়ন চালিয়ে তার অধিকার খর্ব করে, তার ক্ষমতার বাইরে কষ্ট দেয় এবং তার কোনো বস্তু জোরপূর্বক নিয়ে যায়, তাহলে কিয়ামতের দিন আমি তার পক্ষে আল্লাহর দরবারে অভিযোগ উত্থাপন করব।’ [আবূ দাঊদ : ৩০৫২]
কাজেই জংগীবাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
★সম্প্রতি আমাদের ১লক্ষ আলেম লিখিত আকারে ঘোষনা -প্রতিবাদ করেছেন যে কথিত ইসলামি নাম ধারী জংগীবাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
★মূলত পৃথিবীর নানা দেশে যুগে যুগে মানুষ ইসলামের এই সৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছে -নিচ্ছে বিশেষ করে ইউরোপসহ পাশ্চাত্য বিশ্বে মুসলমানদের সংস্পর্শে এসে এবং ইসলামের দাওয়াতের ফলে ইসলাম গ্রহণকারীর সংখ্যা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে ইসলাম বিদ্বেষীরা রীতিমতো আতঙ্কিত। সমিক্ষা বলছে ২০৫০ সালে ইসলাম হবে সবচেয়ে বড় ধর্ম! তাই-
ইসলামের দাওয়াতের পথ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র: ইউরোপ ও পশ্চিমা বিশ্বের মানুষকে ইসলামের প্রতি অনুরাগী হওয়ার গতিকে রুদ্ধ করার জন্য ইসলাম বিদ্বেষীরা নানামুখী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও ষড়যন্ত্র করছে।
এবং ইসলামের অপব্যাখ্যা করে ব্রেন ওয়াস করছে-
যেমন -Center For American Progress রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্ম কান্ডের জন্য- এদের মূল কাজ হলো ইসলামের অপব্যাখ্যায়া-মি
https://
-তাছারা আইএস নামের জংগী সংগঠন' ইহুদিদের সৃষ্টি, তা ইতিমধ্যেই বিশ্ববাসী জেনে গেছে।
এবং সম্প্রতি তা আরেক বার প্রমানিত হয়েছে..
কয়েকদিন আগে ইসারাইলে আইএস বাহেনি সামথিং হামলা করেছিল, পরবর্তিতে আইএস তাদের কাছে ক্ষমা প্রাথনা করেছে!! এবং বলেছে ভুলে হামলা করেছে।
চিন্তা করুন-আইএস আজ পর্যন্ত কারো কাছে খমা চেয়েছে? কত নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করল ক্ষমা চায় নি' কিন্তু ইসরাইলেরর কাছে ক্ষমা চেয়েছে। সুতরাং এ থেকে আবার প্রমানিত হলো আইএস কোন মুসলিন সংগঠন নয়।
http://
★কাজেই জংগীরা ইসলামের শত্রু ও মুসলমানদের শত্রু, তথা বিশ্বমানবতার শত্রু। এদেরকে দমন করার জন্য সকলকেই আপন আপন স্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে।
এ দায়িত্ব এককভাবে সরকার বা আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর ছেড়ে দিলে হবে না।
এটি দেশের সকল মানুষের সমস্যা।
কাজেই দেশের-বিশ্বের সকল নাগরিককে এগিয়ে আসতে হবে।
এবং ইসলামের সত্য -সুন্দর সঠিক শিক্ষায় সকলকে শিক্ষিত করতে হবে, যাতে করে জংগীবাদকে সঠিক মনে করে কেউ যেন ভুল ঢুকে না পরে।
"জংগীবাদ নির্মূল হোক এবং ইসলাম সদূর হোক"
সুতরাং- যারা দাংগা -হাংগামা' জংগীকর্ম কান্ন্ড করে চলেছে তাদের আমরা ঘৃনা করি।
এবং তাদেরকে সরল পথে ফিরে আসার আহবান করছি।
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে সঠিক ইসলাম জানার এবং সে মোতাবেক জিবন পরিচালিত করার তৌফীক দান করুক -
এবং এহেন ফেতনা থেকে সমগ্র মুসলিম জাতিকে রক্ষা করুন- আমিন।
Answered By Saddam Hossain Pavel
09:43
Share:
0 komentar: